মুহুর্ত
পর্বতের রিজলাইন থেকে সকলে স্নো ফিল্ড ধরে তাড়াহুড়ো করে নেমে যাচ্ছে। সকলের ইচ্ছা তাবুতে পৌঁছে ওম লাগা স্লিপিং ব্যাগে ঢুকে আরামদায়ক একটা ঘুম দিবে। সকালের
পর্বতের রিজলাইন থেকে সকলে স্নো ফিল্ড ধরে তাড়াহুড়ো করে নেমে যাচ্ছে। সকলের ইচ্ছা তাবুতে পৌঁছে ওম লাগা স্লিপিং ব্যাগে ঢুকে আরামদায়ক একটা ঘুম দিবে। সকালের
আমি গরম দেশের মানুষ। বাংলাদেশে আজকাল সারাবছর জুড়েই গড় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে। আর গরমকালে সেটা চল্লিশ ছুঁই ছুঁই করে। পৌষ-মাঘ মাসেও এখন আর
মাঝে মাঝেই আমার মনে হয় কতটা ভাগ্যবান হলে আমি এমন এক পাহাড়কে, পাহাড়ের মানুষকে, পাহাড়ি জীবনব্যবস্থাকে চাক্ষুষ করতে পেরেছি যা এখনো প্রকৃতির সাথে মিলেমিশে আছে।
‘ওজারতির দুই বছর’ বইটিতে বাংলাদেশের এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ের ইতিহাস তুলে ধরেছেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান। এতে লেখক হিউমেরাসলি তাঁর পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময়ের
পৃথিবীর সবচাইতে বিস্তৃত উপনিবেশিক ফুল বোধ হয় এই রডোডেনড্রন। নাম শুনলে মনে হবে ইউরোপীয় কোনও ফুল। কিন্তু জাতে এটি একেবারেই আমাদের উপমহাদেশীয়। আরো ভালোভাবে বললে,
পাহাড়ের ভুত মাথায় পুরোপুরি জাঁকিয়ে বসার আগে একটা সময় ছিল যখন আমি বৈজ্ঞানিক গবেষনায় কিছুটা অবদান রাখার চেষ্টা করতাম। এর জন্য লম্বা একটা সময় কেটেছে
পাহাড়জুড়ে ধানগাছগুলোর যেন নাচন শুরু হয়েছে। একদিকে কিছু গাছ নুয়ে যাচ্ছে তো অন্যদিকে আবার সোজা হয়ে যাচ্ছে। অনেকটা গ্যালারির মেক্সিকান ওয়েভের মতো। সেই ঢেউখেলানো নৃত্যের তালে তালে সূর্যের আলো পড়ে আবার পুরো পাহাড়ের রংও পাল্টাচ্ছে। কোনো জায়গায় গাঢ় সবুজের শেড, কোথাও বা কচি কলাপাতার সবুজাভ। মাঝেমধ্যে উত্তরে ছুটতে থাকা মেঘের দলছুট সারিগুলো সূর্যকে ক্ষণিকের জন্য ঢেকে দিচ্ছে।
গল্প শুধু মানুষের হয়। আমি অনেক চেষ্টা করেছি পাহাড়ের গল্প লেখার। সত্যি বলছি, পাহাড় নিয়ে আসলে কোন গল্প হয় না। গল্পের মাঝে পাহাড় আনতে হলে
দুইদিন ধরে হাসপাতালে দৌঁড়াতে হচ্ছে। বড় চাচাকে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে রাখা হয়েছে। সবার মন এমনিতেই ভালো নেই। কিভাবে এই অবস্থার মোকাবিলা করব বুঝে উঠতে পারছি
সাউথ আমেরিকানরা অন্যান্য যেকোন জায়গার চেয়ে ধর্মের ব্যাপারে অনেক বেশী এক্সপ্রেসিভ। খোদ ভ্যাটিকানে কেউ ক্যাথলিকইজমের এমন খোলামেলা প্রদর্শনী করে চলে না। যিশুর ছবিওয়ালা লকেট, তাবিজ,