অ্যালপাইনিজম – আমার প্রথম পাঠ
আমি “অ্যালপাইনিজম” চর্চা করি, এই কথা টা বলার সময় নিজের অজান্তেই বুক কিছুটা চওড়া হয়ে যায়। প্রথমদিকে আব্বু যখন জিজ্ঞেস করত, তুই পাহাড়ে কেন যাস,
আমি “অ্যালপাইনিজম” চর্চা করি, এই কথা টা বলার সময় নিজের অজান্তেই বুক কিছুটা চওড়া হয়ে যায়। প্রথমদিকে আব্বু যখন জিজ্ঞেস করত, তুই পাহাড়ে কেন যাস,
এক. ব্যাকগ্রাউন্ড স্টোরি আমার অবজারভেশনগুলো লিখার আগে মনে হয় এই পুরো কর্মকান্ডের ছোট্ট করে ব্যাকগ্রাউন্ডটা তুলে ধরা দরকার। পৃথিবীতে মোট ১৪ টি পর্বতশৃঙ্গ আছে যেগুলোর
প্রকৃতি পাহাড় পর্বতকে এমনভাবেই ডিজাইন করেছে যেখানে জেনেটিক্যালি আরামপ্রিয় মানুষ কিছুতেই সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারে না। যারাই এখানে বসবাস করে তাদের প্রতিটা মুহুর্ত প্রকৃতির
আজকাল কেন জানি খুব ঘন ঘন হ্যালুসিনেশন হচ্ছে। আজকে ঢাকা থেকে বাসায় ফেরার পথে লিংক রোডের দু’পাশের খোলা আকাশে কালো মেঘের জমজমাট আনাগোনা দেখে মুহুর্তের
পরশু একজনের পোস্ট দেখে একটা বই নিয়ে কিছু ভাবনা না লিখে পারলাম না। এই লেখাকে কোনভাবেই বুক রিভিউ পর্যায়ে ফেলা যাবে না। এই ধরণের বই
বছর পাচেক আগে এমন সময়ে বান্দরবানে ছিলাম। সেবারও ফাগুন আসার আগে ভরা মাঘেই পাহাড়ে অঝোর বৃষ্টি ঝরেছিল। এমনই বৃষ্টি পড়েছিল যে বেশ কয়েকদিন ঘর থেকে
আমরা এখন যেই সমাজে বাস করি সেখানে কোন মানুষের ইন্ডিভিজুয়ালিটির কোন দাম নেই। আমি বিশ্বাস করি প্রতিটা মানুষ তার নিজস্ব ইন্ডিভিজুয়ালিটি বা স্বকীয়তা নিয়ে জন্মায়।
সমতলের মানুষ হিসেবে পাহাড় পর্বতে চড়ে বেড়ানো আমার কাছে বেশ ক্লান্তিকর মনে হয়। শুধু শারীরিকভাবেই যে ক্লান্ত লাগে তা না, পাহাড় মানসিক দিক থেকেও প্রচন্ড