
সীমান্তের শেষ বসতি
চিনি ছাড়া গাঢ় লিকারে চুমুক দিচ্ছি আর পাড়ার মুরুব্বিদের উত্তেজিত কথোপকথন মনযোগ দিয়ে শুনে যাচ্ছি। বম ভাষার বাক্যালাপ পুরোপুরিভাবে বুঝতে না পারলেও সকলের অসন্তোষ বুঝতে
চিনি ছাড়া গাঢ় লিকারে চুমুক দিচ্ছি আর পাড়ার মুরুব্বিদের উত্তেজিত কথোপকথন মনযোগ দিয়ে শুনে যাচ্ছি। বম ভাষার বাক্যালাপ পুরোপুরিভাবে বুঝতে না পারলেও সকলের অসন্তোষ বুঝতে
ট্রেকিং শুরু করার প্রথম দিনগুলোতে মুরুব্বিদের বলতে শুনতাম, হাতে একটি লাঠি থাকলে পাহাড় চড়তে আরাম হয়। আমি ট্রেকিং শুরু করেছি আমাদের সবুজ পাহাড়ে। সে সময়
হিমালয়ের এই জায়গাটায় এসে থমকে গিয়েছিলাম। বারবার মনে হচ্ছিলো, কেউ আমাকে টেলিপোর্ট করে দিয়েছে আন্দিজের দুর্গম কোন পর্বতে, যেখানে সূর্যদেবের বন্দীদের লুকিয়ে রাখা হয়েছে। ইউরোপীয়
৭ই অগাষ্ট, টানা সাতদিন পর আজ ঝকঝকে রোদ উঠেছে। ঠান্ডায় কুকড়ে যাওয়া শরীরে একটুখানি সূর্যের তাপ লাগানোর লোভের একে একে বিধ্বস্ত নাবিকের মত সবাই তাঁবুর
একবার এক পাড়ায় বেশ কয়েকদিন আমরা অন্তরীণ অবস্থায় ছিলাম। অনেকটা হাউজ এরেস্টের মত। খাও দাও ঘুরো ফিরো মাগার দৃষ্টিসীমার বাইরে যেতে পারবা না টাইপ একটা
মানুষকে কনট্রোল করার জন্য, মানুষের উপর ডমিনেট করার জন্য ধর্মের চাইতে শক্তিশালী আর কিছু আছে বলে মনে হয় না। এক সময় এই ধর্ম নিয়ে বেশ
[এক] আজও সকাল সকাল ঘুম ভেঙে গেল। যতই ভাবি আজ সারাদিন ঘুমাবো কিন্তু সে আশায় গুড়েবালি। পাহাড়ে আসলেই কিভাবে কিভাবে যেন বায়োলজিক্যাল ক্লকটি রিসেট হয়ে
এবারের ঈদ বাসার সবার জন্য অনেক স্পেশাল ছিল। এবারের ঈদে আমি বাসায় ছিলাম বলে না, বহু দিন পর পুরো পরিবার আবার এক ছাদের নিচে আসলাম
এক. আমার ছোটবেলা কেটেছে খুব পুরনো জমিদার স্টাইলে বানানো দূর্গের মত একটা বাড়িতে। আমাদের বাসার খোলা উঠান আর ছাদ ছাড়া আমার ঘুরাঘুরি করার অন্য কোন
মে, ১৯৯২। প্রচন্ড ঝড়ো বাতাস আর অস্থিমজ্জা জমাট করে দেয়া ঠান্ডার মধ্যে এভারেস্টের ক্যাম্প থ্রি থেকে ক্যাম্প ফোর-এর দিকে যাচ্ছে চার ভারতীয় পর্বতারোহী দল। কিন্তু